Latest Movie :
Home » , » Story of Vabi

Story of Vabi

{[['']]}
গ্রামের রাস্তা মোটামুটি দুর্গমবলা চলে। এমন এবড়ো খেবড়ো যা আর বলারমত না। বড়রা গ্রামের চেয়ারম্যান এরগুষ্ঠি উদ্ধার করছিলো ঝাকুনি খেতেখেতে আর আমি সুকরিয়া আদায় করছিলামএমন চেয়ারম্যান দেশে আছে বলে!!ঝাকুনিতে আমি ইচ্ছা মত ভাবীর গায়েঢাক্কা দিতে পারছিলাম। ভাবিওকিছুই বলছিল না । আমি ধাক্কারপরিমান আরও বাড়ালাম। মনে মনে একটাকঠিন সিদ্ধান্ত নিলাম। একটা চরমঝাকুনি আর আমি ভাবীর দুধে ডাইরেক্টহাত লাগাব। লক্ষ্যঠিক করতেই আমারহৃৎপিণ্ড মাইক্রোর মতই লাফাতেলাগলো। যেন বুকের খাচা ছেড়ে বেড়িয়েআসবে। খুব ভয় লাগছিল। কিন্তুলালসার কাছে ভয় কি টিকতে পারে? হঠাত চাকা মনে হয় একটু খাদে পড়লো ।ভীষণ ভাবে দুলে উঠল গাড়ি । আর আমিওত পেতে থাকা শিকারির সাপের মতভাবীর দুধে হাতের ছোবল দিলাম ।আমার হাত তিন কেজি দুধের ভিতরেসেঁধিয়ে গেলো । সত্যিকার দুধে হাত পড়ে আমিহতবিহম্বল । এক সেকেন্ড হাত ওখানেধরে রাখলাম। যেন বুঝতে পারছিলাম নাকি করবো । ওই এক সেকেন্ড এ আমারদুনিয়ায় অনেক কিছু ঘটে গেলো। আমারমনে হচ্ছিল এক সেকেন্ড না কয়েক যুগহবে সময় টা। আসেপাসের সব কিছু স্লোমোশানে চলছে মনে হল। আমি হাত সরিয়েনিলাম। মুখে এমন ভাব করলাম যেনভারসাম্য না রাখতে পারার কারনেদুধে ভর দিয়েছি। তবু লজ্জায় ভাবীরদিকে তাকাতে পারছিলাম না, আমার কেনযেন মনে হচ্ছিল ভাবি বুঝতে পেরেছেআমি ইচ্ছা করেই হাত দিয়েছি। আরআমার খুব ভয় পেতে লাগলো। সামনেসবার দিকেএকবার দৃষ্টি বুলালাম চটকরে । সবাই এখনও গাড়ির দুলুনিতেখাবি খাচ্ছে । আমাদের দিকে কেউতাকিয়ে নেই। বাচলাম ! খুব আশ্চর্য হলাম ভাবি কিছুই বললেননা আর এবারও নরমাল ভাবেই কথা বলতেলাগলেন । আমিও কথায় কথা মেলাতেলাগলাম। একটু একটু করে ভয় কেটেযেতে লাগলো। মিনিট খানেক পর । ভাবি খুবস্বাভাবিক ভাবে আমার থাইয়ে হাতরাখল। যেন কিছুই হয় নি। কিন্তুআমার শরিল ঝটকা দিয়ে উঠল । আবারবইতেলাগলো সেই অজানা স্রোত । আমি আন্ডারওয়ার তখনও পরতাম না।কিন্তু আমারধন বেশ বড় সড় ছিল। সেটাশক্ত হয়ে প্যান্ট এর উপরে মাঝেমাঝে ফুটে উঠতে লাগলো। ভাবি যেনকিছুই জানে না ভাব করে ঠিক আমারধনেরই উপর হাত রাখল । আমার শক্ত হয়েথাকা ধনে যেন বজ্রপাত হল । সারাশরিলে বিপুল বেগে বিদ্যুৎ বইতেলাগলো। শরিলের ভেতর থেকে অজানা একসূর আমাকে প্রায় দিশেহারা করে দিল।মাথা ক্ষণিকের জন্য বিগড়ে গেলো ।আমি মুখ খানিক এগিয়ে ভাবীর লালফর্সা গাল জীব দিয়ে চেটে দিলাম,একবার দুবার তিন বার !! মনের সুপ্তবাসনা পূর্ণতা পেল । ভাবি কেপে উঠলখানিকটা। কেপে উঠল আমার ধন ও।প্যান্টের ভেতরে ফুঁসতে থাকা ধনেরউপর ভাবীর হাতের চাপ আরও বাড়ল ।ভাবি আমার প্যান্ট এর চেইন খুলেনিল । আস্তে করে টেনে বের করে আনলআগুন গরম ধন। ভাবীর ফর্সা হাতেআমার ধন দেখে আমি খুব উত্তেজিত হয়েপড়লাম। কিছুই মাথায় ঢুকছিল না ।শুধু এটা স্পষ্ট
ধন ধরে ভাবি কচলাচ্ছিল । যেন কলাচটকাচ্ছে মনের সুখে ভর্তা করবেতাই। ভাবীর হাতের মুঠোয় আমার ধনেসব রক্ত এসে অটাকে ফুলিয়ে একটাপ্রমান সাইজের একটা কলা বানাল। কলাসাইজের ধন দেখে দেখে ভাবি কিছুটাঅবাক হল। আমাকে গলা নামিয়ে ফিস ফিসকরে বলল এটা এতো বড় কেন? তুমি তোএখনও বাচ্চা ছেলে । আমি কিছুবললামনা শুধু অনেক মিনিং হতে পারে এমনএকটাহাসি দিয়ে শাড়ির তলা দিয়ে হাতভরে দিলাম ভাবীর বুকে। ভাবিগুঙ্গিয়ে উঠল । আমাকে আর পায় কে!ভাবীর নরম হাতের তালুতে আমার শক্তধন পিষ্ট হচ্ছিল আর আমার হাতেরতালুতে ভাবীর টাইট দুধ। জীবনের চরম চরম মজা নিয়েছি। কিন্তুভাবীর দুধের কথা এখনও ভুলতেপারিনি। অন্যলোকের সুখ ছিল এটাযেন। আমি একটু একটু করে সেই জগতেঢুকে যাচ্ছিলাম। ভাবি আমার ধন তারহাতের তালুর ভেতর উঠানামাকরছিলেন। আমার ও সব শক্তি এসে জমাহল সেখানে। মেরুদন্ড থকে একটাআচানক স্রোত আছড়ে পড়লো আমার ধন এ ।আগা দিয়ে ফোয়ারার মত পাতলা বীর্যবেরিয়ে আসলো । ছিটকে ছিটকে সেটাসামনের সিটের ব্যাক পার্টএ পড়তেলাগলো । ভাবি চট করে আরেক হাতপাতলেন ধোনের আগার সামনে । আমারবাকি রস টুকু তার হাতের তালুতেইপড়তে লাগলো। আমি বার কয়েক মোচড়মেরে চুপসে গেলাম। প্রতিবার মাল আউট হবার পর একঅপরাধবোধ এসে চেপে ধরে আমাকে।সেবার মাল আউট করে ধন লতা ভাবীরহাতে ধরা ছিল। তাই বেশ অস্বস্তিওহচ্ছিল। ভাবি,সামনের দিকটা দেখেনিলেন একবার। এরপর ব্যাগ খুলেটিস্যু বের করে নিলেন। কোমল হাতেআমার ধন মুছে দিলেন তিনি। আমারদিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললেন।পরের বার আমার মুখের ভেতর ফেলতেহবে ! নাহলে সবাইকে বলে দেব ! আমার ধন তৎক্ষণাৎ মোচড় মেরে বসলো ।সামনের দিনগুলোতে আমি ভাবীর সাথেযে চরম খেলা খেলতে যাচ্ছিলাম তারআভাস আমার অবচেতন মন টের পেয়েগেলো। আমি গভির শ্বাস নিয়েদিনগুলোর জন্য অপেক্ষা করতেলাগলাম অধির আগ্রহে ছিল ভাবিও আমারসাথে আদিম খেলা খেলতে চান। আমি মনেমনে ভীষণ পুলক অনুভব করছিলাম।More
Share this article :

Post a Comment

 
Support : Creating Website | Antorr afrin | Mas Template
Copyright © 2011. Banglasexylady - All Rights Reserved
This Blog Authors Is Antorra Afrin Creating Blog Published by Antorra Afrin
Create By Antorra Afrin